বইটার পাতা উল্টিয়ে একটু দৃষ্টি
অনেক দূর এবং বহুদূর
তবু দুই মলাটের মাঝে কিছু
অদ্ভূত ফিসফাস বন্দী
তবু যেন কত শত তেপান্তর
অথবা সহস্র সমুদ্দুর।
————————-
” হয়তো রূপকথা নয়তো জীবন আমার”
পৃষ্ঠাঃ ২২ অধ্যায়ঃ ২
” আমি সমুদ্দুর দেখিনি”
” আমি সমুদ্দুর দেখিনি”
এক রাশ হা হুতাশের দলবল
লিখতে গেলে প্রায়ই অস্থির হয়ে যাই। অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছা করে অনেক ভাবে। একজন খুব অস্থির, ভাবুক গোছের লোকের ক্রমবিবর্তনের গল্প, হারিয়ে পাওয়া আর পেয়ে হারানোর বৃত্তান্ত বেশিক্ষণ লিখতে ইচ্ছা করেনা। আমি সীমানা পেরিয়ে যাবার গল্প লিখতে চেয়েছি বারবার। সীমানা শুধু চলে গেছে আরো দূর।
কোত্থেকে শুরু আর কোথায় শেষ করবো বেশীরভাগ সময় হারিয়ে ফেলি। খুব হাহু তাশে ভরে যাচ্ছে এই লিখাটা। অথচ আমিতো তা চাইনা।
এই লিখায় না হয় সবটুকু হতাশা দূরে চলে যাক। কৃষ্ণচূড়ায় যখন শহর ছেয়ে যায় তখন আমারো ভালো লাগে। সেই ভালো লাগা গুলো থাকুক শব্দে শব্দে। বাতাসের ফিসফাসে যখন অনেক মনে মনে ছন্দ তখন আমিও অজানা গানে গুনগুন করে উঠি।সেই সুরের সমঝদার কেবলি আমি। মেঘের কারুকাজে যখন আকাশের কোল ঘেঁষে কর্কশ অন্ধকার তখন বৃষ্টির গন্ধে বিভোর হবার আশায় মানুষগুলো যখন তৈরি হয় আমিও তখন তৈরি হই আরেকবার, মেঘের আবেগ বোঝার চেষ্টা করি।
লক্ষ মানুষের ভীড়ে কত চেনা অচেনা মনের আনাগোনা। তবু আমার মন আমার হেঁয়ালি কবিতার দূরের মাছরাঙ্গা হয়ে উড়ে যায় দূরান্তরে। সেখানে একাই চলে তার অবাধ গুনগুন। তার গল্প মন খারাপ করা হবেনা। তার গল্পে থাকবেনা কোন না পাওয়ার ছিঁটেফোটা। দূরের মাছরাঙ্গার অলস ঘুমকাতুরে স্বপ্নে জেগে থাকবে বোম্বেটে সব আবেগ, অদ্ভূত সুন্দর কোনকিছুর প্রত্যাশায়। আমি আর তোমরা তো জানি শুধু কুয়াশার ভীড়ে সেই সুন্দর লুকিয়ে থাকে।
লড়াই লড়াই উতরাই কড়াই
বগল বাজিয়ে নেচে কুদে দিব্বি চাকুরি করছি।
পরশু মহা খোশ মেজাজে আসর জমাতে পারছিলাম।
অনেক দিন পর ফর্মে থাকা আমি।
আজ ফর্ম ভাল নয়।
শরীর জুত পাচ্ছে না।
সর্দি কাশির চূড়ান্ত অত্যাচারে আমার ত্রাহি মধুসূদন (নাকি ত্রাহি জীবনানন্দ! ) অবস্থা।
এই অত্যাচার সইবোনা।
লড়াই লড়াই লড়াই চাই।
প্যারাসিটামল জিন্দাবাদ।
আমার বাতাস জানে আমার প্রলাপের সমস্ত রূপকথা
আমার পাহাড় জানে আমার রূপকথাদের সমস্ত প্রলাপ
আমার সমুদ্র টানে আমার আকাশের বিশালতা
আমার আকাশে মিলায় সমুদ্রে , রেখে যায় দুটি কথা
“একটু ডাকবেনা?”
নতুন একদম নতুন
ফিরে এলাম
লেজ নাচিয়ে
হাত তুলে
মাথা ঝাঁকিয়ে
গান গুলো সব
বেসুরো বানিয়ে
ফের জুলুম …হালুম
হঠাৎ ব্যাপক সেন্স অফ টিউমার আমাকে ধরাশায়ী করলো। আমি বুঝতে পারলাম আজ রাতে আমাকে শয্যা ত্যাগ করতেই হবে। জিন্দেগীর এই সন্ধিক্ষণে জন্ম দিতে হবে একটি ব্লগ যার শিরোনাম হবে… ফের জুলুম।
আজকাল ব্যাঙ্কিং নিয়ে বিজি। মাথাটা তাই হিজিবিজি। করপোরেট কালচার আমার মাথা টা ভালচারের মতোন খেয়ে নিচ্ছে।
তেলিয়ে বেড়াচ্ছি মানুষজন।
নিত্য নতুন বুদ্ধিতে শান দিতেসি। মাথা ভর্তি ব্যাপক সেন্স অফ টিউমার।
মনে পড়লো
বহুত বর্ষ আগে…( তখন বাংলায় মুঘল রাজত্ব )
এক দোস্ত আমারে শুনাইসিলো এক কবিতা…।।
নিচে বয়ান করলাম ,
তোমাকে ভালবেসে পেয়েছি অনেক কিছুই,
হ্যাঁ, সত্যি অনেক কিছুই ,
ভালবাসা ছাড়া
প্রায় সবকিছুই।
চ্যাঁক ( বা ছ্যাঁক ) খাবার সময় কথা টা যে কারো দিল্ এ একটু জেদ আর অভিমানে রপ্রলেপ দিতে পারে। তাই চান্স পাইলেই লোকজন রে শুনাইয়া একটু পার্ট লই।
কিসু নিজস্ব এক্সপ্রেশান
১। মালঃ বেকুব, (তবে আকর্ষনীয় দেহের অধিকারিনীদের ক্ষেত্রেও শব্দটি প্রয়োগ করে থাকি)।
সমার্থক শব্দঃ চিজ , জিনিস।
বাক্যে প্রয়োগঃ তুই একটা মাল । ” you are an ass”
দোস , মাল টার ফোন নাম্বার নিয়েচিস? । ” Bro , do u have that chick’s cell no?”
২। লুথাঃ কোন কাজে মন নাই যার।
সমার্থক শব্দঃ আকামের ঢেঁকি, ভোন্দা।
বাক্যে প্রয়োগঃ তুই যে কত বড় লুথা এটা আগেই টের পাইসি। ” how big a loser you are I know earlier”
৩। ম্যান্দাঃ চুপচাপ। সাত চড়ে রা নাই যার।
সমার্থক শব্দঃ ব্যাক্কল, আত্মভোলা, খ্খ্যাৎ ।
বাক্যে প্রয়োগঃ এসব ম্যান্দা মারা পাব্লিক দিয়ে কাজ হবে না। ” such naive persons are no good for the job” .
পঁচা অনূনূ কাব্য ২
রোদে পুড়ে হইতেসি তামা
ঘরে থাকেনা বিদ্যুত মামা
তবু বলি ভাই, জীবন!
খারাপ থাকাথাকি একটু থামা।
পড়া মর্শ
চিকেন খাইনা ভয়ে
লাফাইনা বাংলাদেশের জয়ে।
একটি
হৃদয়ঘটিত পরামর্শঃ
পুরুষগণ ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি ব্যবহার বন্ধ করুন। আপনি কি গায়ের কৃষ্ণ বর্ণ নিয়ে মানসিক যন্ত্রণায় আছেন। মনে রাখবেন , সুন্দরী মেয়েরা টল ডার্ক অ্যান্ড হ্যান্ডসাম ছেলেদের পছন্দ করে। আর ফর্সা ছেলেদের দেখে তাদের মেয়েলী মনে হয়। আজই ফেয়ার অ্যান্ড লাভলী পুরুষ ভার্সন টয়লেটে ফ্ল্যাশ করুন।